No one else can hear the baby speak, but I can. I can hear her say ‘up’ and ‘clap’, I hear ‘stairs’. I hear ‘string’. No one believes my baby says ‘string’, but I know she does, because she loves the bit of string that is tied to the door of the car, and she says ‘shing’. You have to listen hard, I admit that.
For months we have been on call and answer. ‘Ah da da dah,’ says the child. ‘Ah dah dee doo dah,’ I say back. This conversation is surprisingly complex, and gives me a new respect for birds, whales and chimpanzees. With three or four syllables, in all their variations, we can say, the two of us, all that we need, for now, to say.
Still, I dream of the baby turning around, and opening her mouth to say something wonderful and long and syntactically amazing like, ‘Can I go to the shops?’ I know it is in there somewhere — before her first word was ever uttered, there were full sentences playing across her face. The trick is getting them out of there — like pulling down the weather.
There is nothing so exciting as speech. A baby looks at your face as you say a word, and whatever passes between you as you hear the word back, is love and love returned. It is the gaze made manifest. Teaching a child to speak is giving them the world. It is better than feeding them, I realise, as I stand beside the kitchen counter, dropping scraps of words to my daughter’s up-tilted face. And I think that all words are sublimated nurture, or a request for nurture, or its provision. All words happen in the space between you and your dear old Ma.
I develop a theory that all writers have Major Mothers, Serious Mothers, sometimes Demanding Mothers — the kind of women you always know when they are in the room. I test this theory any time I am at a reading or conference, I float it across the dinner table. The last time I did this, one of the writers did not answer. He had started to cry.
Anne Enright, ‘Speech’ in Making Babies: Stumbling into Motherhood, London: Vintage, 2005, 171-72.
আমার শিশুসন্তানের কথা আর কেউ শুনতে পায় না; শুধুমাত্র আমিই ওর কথা শুনতে পাই। আমি ওকে বলতে শুনি 'উপরে' ও 'তালি'; বলতে শুনি 'সিঁড়ি'। বলতে শুনি 'স্ট্রিং'। কেউ বিশ্বাস করে না ও 'স্ট্রিং' বলতে পারে; কিন্তু আমি জানি ও বলে, কারণ ও গাড়ির দরজায় বাঁধা দড়ির টুকরোটি দেখতে ভালোবাসে আর তার দিকে তাকিয়ে বলে ওঠে 'সিঙ' । আমি স্বীকার করি যে অতি সতর্ক ভাবে শুনলে তবেই ওর কথা শোনা যায়।
বেশ কিছু মাস ধরে আমাদের কথপোকথন চলছে। ও বলে 'আঃ দা দাঃ'. উত্তরে আমি বলি 'আঃ দাঃ দিইই দু দা আ'। আমাদের এই কথপোকথন আশ্চর্যজনক রকমের জটিল , এবং তা আমার মনে নতুন ভাবে শ্রদ্ধা জাগায় পাখি, তিমি মাছ আর শিম্পান্জীদের ভাষার প্রতি। তিন চারটি পদাংশ আর তাদের বিভিন্ন মিশ্র প্রয়োগে আমরা দুজনে দুজনকে সেই সব কথাই বলতে সক্ষম হই যা আপাতত আমাদের দুজনের দুজনকে বলবার আছে।
তবুও আমি স্বপ্ন দেখি আমার শিশুকন্যা আমার দিকে তাকিয়ে একটি অপূর্ব, দীর্ঘ , সম্পূর্ণ বাক্য উচ্চারণ করছে - যেমন 'আমি কি দোকানে যেতে পারি ?'আমি জানি ওর মধ্যে এই ক্ষমতা লুকিয়ে আছে - ও প্রথম শব্দ উচ্চারণ করবার পূর্বেই আমি ওর মুখমণ্ডলে একাধিক সম্পূর্ণ বাক্যের প্রসার দেখতে পাই। ওই বাক্যগুলির বহিঃপ্রকাশই আমার লক্ষ্য।
বাকশক্তির সমান রোমাঞ্চক আর কিচ্ছুই নেই। তোমার শিশুসন্তান যখন তোমার দিকে তাকায়, আর তুমি তাকে উদেশ্য করে শব্দ উচ্চারণ করো, এবং সেই শব্দই তার দ্বারা উচ্চারিত হয়ে তোমার কাছে ফিরে আসে, তখন তোমাদের মধ্যে যা ঘটে তা হলো অকৃত্রিম ভালোবাসার আদান প্রদান; সেই মুহূর্তে হয় গভীর অন্তরদৃষ্টির বহিপ্রকাশ। একটি শিশুকে কথা বলতে শেখানো, তাকে তার নিজেস্ব জগৎ প্রদান করবার সমতুল্য। এই কাজ যে সেই শিশুকে পথ্য দেওয়ার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ তা আমি উপলব্ধি করি রান্নাঘরে দাঁড়িয়ে আমার কন্যাসন্তানকে একটি দুটি করে শব্দ শেখানোর মধ্যে দিয়ে। শব্দ শেখানো প্রকৃতপক্ষে একটি শিশুকে যথার্থ ভাবে প্রতিপালন করা। সব শব্দেরই সঞ্চার হয় মা ও তার সন্তানের কথোপকথন এর মধ্যে দিয়ে।
আমার উদ্ভাবন করা তত্ত্ব অনুসারে সব লেখক বা লেখিকার মাই তাদের জীবনে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তাঁরা রাশভারী প্রকৃতির হন, তাঁরা তাঁদের সন্তানের কাছে শ্রেষ্টত্বের দাবি রাখেন। সেই মায়েরা অদ্বিতীয়া; তাই সকলের ভিড়েও তাঁদের চিহ্নিত করা যায়।
কোনো বৈঠক বা সম্মেলনের নৈশভোজের টেবিলে আমি আমার এই তত্ত্ব পরীক্ষা করে দেখবার প্রচেষ্টা করে থাকি। গতবার আমি যখন এই প্রচেষ্টায় লিপ্ত হই, এক লেখক আমার কথার কোনো উত্তর দেননি ; তিনি শুধুমাত্ৰ অশ্রুবর্ষণ করেছিলেন।
No one else can hear the baby speak, but I can. I can hear her say ‘up’ and ‘clap’, I hear ‘stairs’. I hear ‘string’. No one believes my baby says ‘string’, but I know she does, because she loves the bit of string that is tied to the door of the car, and she says ‘shing’. You have to listen hard, I admit that.
For months we have been on call and answer. ‘Ah da da dah,’ says the child. ‘Ah dah dee doo dah,’ I say back. This conversation is surprisingly complex, and gives me a new respect for birds, whales and chimpanzees. With three or four syllables, in all their variations, we can say, the two of us, all that we need, for now, to say.
Still, I dream of the baby turning around, and opening her mouth to say something wonderful and long and syntactically amazing like, ‘Can I go to the shops?’ I know it is in there somewhere — before her first word was ever uttered, there were full sentences playing across her face. The trick is getting them out of there — like pulling down the weather.
There is nothing so exciting as speech. A baby looks at your face as you say a word, and whatever passes between you as you hear the word back, is love and love returned. It is the gaze made manifest. Teaching a child to speak is giving them the world. It is better than feeding them, I realise, as I stand beside the kitchen counter, dropping scraps of words to my daughter’s up-tilted face. And I think that all words are sublimated nurture, or a request for nurture, or its provision. All words happen in the space between you and your dear old Ma.
I develop a theory that all writers have Major Mothers, Serious Mothers, sometimes Demanding Mothers — the kind of women you always know when they are in the room. I test this theory any time I am at a reading or conference, I float it across the dinner table. The last time I did this, one of the writers did not answer. He had started to cry.
Anne Enright, ‘Speech’ in Making Babies: Stumbling into Motherhood, London: Vintage, 2005, 171-72.
আমার শিশুসন্তানের কথা আর কেউ শুনতে পায় না; শুধুমাত্র আমিই ওর কথা শুনতে পাই। আমি ওকে বলতে শুনি 'উপরে' ও 'তালি'; বলতে শুনি 'সিঁড়ি'। বলতে শুনি 'স্ট্রিং'। কেউ বিশ্বাস করে না ও 'স্ট্রিং' বলতে পারে; কিন্তু আমি জানি ও বলে, কারণ ও গাড়ির দরজায় বাঁধা দড়ির টুকরোটি দেখতে ভালোবাসে আর তার দিকে তাকিয়ে বলে ওঠে 'সিঙ' । আমি স্বীকার করি যে অতি সতর্ক ভাবে শুনলে তবেই ওর কথা শোনা যায়।
বেশ কিছু মাস ধরে আমাদের কথপোকথন চলছে। ও বলে 'আঃ দা দাঃ'. উত্তরে আমি বলি 'আঃ দাঃ দিইই দু দা আ'। আমাদের এই কথপোকথন আশ্চর্যজনক রকমের জটিল , এবং তা আমার মনে নতুন ভাবে শ্রদ্ধা জাগায় পাখি, তিমি মাছ আর শিম্পান্জীদের ভাষার প্রতি। তিন চারটি পদাংশ আর তাদের বিভিন্ন মিশ্র প্রয়োগে আমরা দুজনে দুজনকে সেই সব কথাই বলতে সক্ষম হই যা আপাতত আমাদের দুজনের দুজনকে বলবার আছে।
তবুও আমি স্বপ্ন দেখি আমার শিশুকন্যা আমার দিকে তাকিয়ে একটি অপূর্ব, দীর্ঘ , সম্পূর্ণ বাক্য উচ্চারণ করছে - যেমন 'আমি কি দোকানে যেতে পারি ?'আমি জানি ওর মধ্যে এই ক্ষমতা লুকিয়ে আছে - ও প্রথম শব্দ উচ্চারণ করবার পূর্বেই আমি ওর মুখমণ্ডলে একাধিক সম্পূর্ণ বাক্যের প্রসার দেখতে পাই। ওই বাক্যগুলির বহিঃপ্রকাশই আমার লক্ষ্য।
বাকশক্তির সমান রোমাঞ্চক আর কিচ্ছুই নেই। তোমার শিশুসন্তান যখন তোমার দিকে তাকায়, আর তুমি তাকে উদেশ্য করে শব্দ উচ্চারণ করো, এবং সেই শব্দই তার দ্বারা উচ্চারিত হয়ে তোমার কাছে ফিরে আসে, তখন তোমাদের মধ্যে যা ঘটে তা হলো অকৃত্রিম ভালোবাসার আদান প্রদান; সেই মুহূর্তে হয় গভীর অন্তরদৃষ্টির বহিপ্রকাশ। একটি শিশুকে কথা বলতে শেখানো, তাকে তার নিজেস্ব জগৎ প্রদান করবার সমতুল্য। এই কাজ যে সেই শিশুকে পথ্য দেওয়ার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ তা আমি উপলব্ধি করি রান্নাঘরে দাঁড়িয়ে আমার কন্যাসন্তানকে একটি দুটি করে শব্দ শেখানোর মধ্যে দিয়ে। শব্দ শেখানো প্রকৃতপক্ষে একটি শিশুকে যথার্থ ভাবে প্রতিপালন করা। সব শব্দেরই সঞ্চার হয় মা ও তার সন্তানের কথোপকথন এর মধ্যে দিয়ে।
আমার উদ্ভাবন করা তত্ত্ব অনুসারে সব লেখক বা লেখিকার মাই তাদের জীবনে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তাঁরা রাশভারী প্রকৃতির হন, তাঁরা তাঁদের সন্তানের কাছে শ্রেষ্টত্বের দাবি রাখেন। সেই মায়েরা অদ্বিতীয়া; তাই সকলের ভিড়েও তাঁদের চিহ্নিত করা যায়।
কোনো বৈঠক বা সম্মেলনের নৈশভোজের টেবিলে আমি আমার এই তত্ত্ব পরীক্ষা করে দেখবার প্রচেষ্টা করে থাকি। গতবার আমি যখন এই প্রচেষ্টায় লিপ্ত হই, এক লেখক আমার কথার কোনো উত্তর দেননি ; তিনি শুধুমাত্ৰ অশ্রুবর্ষণ করেছিলেন।
Translation commentary
Sharmita Lahiri
One of the most poignant endings I have ever read is of the Bengali short story “Shaasti” (Punishment) by noble laureate Rabindranath Tagore. It ends with the character Chandana responding “maoron” (Bengali) to her husband’s words. Yet, no translation that I have read of this story has ever successfully encapsulated the poignancy and thus the affect of this word in the original text. “Maoron” means “death”/“dying”/“demise”; yet, Tagore’s use of the word in the story implies so much more; it combines at once a plethora of emotions - frustration, sadness, betrayal and defiance. So, one has to admit that the phrase “lost in translation” does indeed apply to the short story “Shaasti”. However, this story is not the rare instance where translations involves a loss of the true essence of the original. Although I am not a translation theorist or a linguist, as a reader this has been my recurrent feeling when I have read translations from languages that I am unfamiliar with, or from English to Bengali and Bengali to English - the two languages that I grew up learning simultaneously and continue to speak, read, and write in formal and informal capacities.
An engagement with translation, thus inevitably makes me begin with the premise that I must endeavor my very best to minimize the loss of the essence of the original in my translated version. This remained true as I began translating Anne Enright’s “Speech”. As in the cases of my other translated works, here as well, what had to be ruled out from the beginning was the possibility of a literal word to word, and sentence by sentence translation into Bengali of Enright’s prose, because much would thus be lost of both Enright’s profound thoughts and the beauty of her prose.
Also, it had to be taken into consideration that the connotations of the Bengali equivalents of several words and phrases used by Enright differ substantially from their English counterparts. Some such examples are – “listen hard”; “call and answer”; “turning around, and opening her mouth to say something wonderful and long and syntactically amazing”; “it is in there somewhere”; “all writers have Major Mothers, Serious Mothers, sometimes Demanding Mothers — the kind of women you always know when they are in the room” ; “I float it across the dinner table”.
A back translation of my Bengali version of these expressions and words would read as follows:
- Original : “listen hard”
My translation: “extremely carefully”;
- Original: “For months we have been on call and answer”
My translation: “Our conversation has been continuing for months”;
- Original: “turning around, and opening her mouth to say something wonderful and long and syntactically amazing”
My translation: “looking towards me, she utters a beautiful, long, and complete sentence”;
- Original: “it is in there somewhere”
My translation: “this ability is hidden in her”
- Original: “all writers have Major Mothers, Serious Mothers, sometimes Demanding Mothers — the kind of women you always know when they are in the room.”
My translation: “mothers play a very significant role in the lives of all writers. They are serious in nature and demand that their children be the best; they are unique and thus can be distinguished in a crowd.”
- Original: “I float it across the dinner table”
My translation: “at the dinner table I attempt to test my theory.”
Bengali, unlike English, does not have pronouns, like he and she, that denote gender. “Speech” begins with the sentence “ No one else can hear the baby speak, but I can.” And then follows- “I can hear her say ‘up’ and ‘clap’,”- a sentence indicating the gender of the baby. I had to think and re-think if I should reveal the gender of the child in very first sentence using the word “girlchild” or keep it for a few sentences later. I decided to make the second choice.
The two languages, English and Bengali are considerably different in terms of the structure of sentences. So to construct grammatically correct and complete sentences, the sequence of words in the original English sentences often had to be changed in the Bengali sentences. Further, sometimes words had to be added at the beginning, or the end, or within a sentence to prevent it from becoming a sentence fragment in Bengali. For example - in my translation of the sentence “ . . . and gives me a new respect for birds, whales and chimpanzees”, I wrote “gives me a new respect for the language of birds, whales and chimpanzees”; the addition of the word “language” was imperative to create completeness in terms of sentence structure in Bengali.
Further, to ensure that there is no shift in meaning in conveying Enright’s thoughts, words that are not exact Bengali equivalents of the English words used in the original, had to be chosen with utmost attention. For instance, the word “trick” in Bengali has a very different connotation from what it is used to mean in the original text. So instead of using the exact Bengali word for trick, a group of words that convey appropriately the meaning of the original text was used.
An aspect that I found to be unique in “Speech” is Enright suddenly directly addressing the reader by using the second person - “A baby looks at your face as you say a word, and whatever passes between you as you hear the word back, is love and love returned.” As a reader, I was unprepared for this sudden direct address. This is uncommon in Bengali writings as well, and I ensured conveying this uniqueness of style of using you and directly addressing the reader adopted by Enright to the Bengali readers of “Speech.”
Literary training and my readings have made me aware that the profundity of thoughts, the sensibility, and the beauty of the writing of the original text is often compromised in the translation, as they fail to find adequate articulation in a different language. This has been a serious concern in the debate regarding the quality of Indian Writing in English and literature written in the various regional languages of India. Reputed scholars like Meenakshi Mukherjee and Aijaz Ahmad have argued that while Indian Writing in English has received international acclaim primarily due to the language, the best of Indian regional language literature translated into English have not garnered such wide spread appreciation. The cause of this lack of success of English translations is that the vernacular sensibility, the profoundness of the ideas, and the beauty of language of the various regional language Indian writings could not find appropriate expression in the translated versions.
I endeavored my best to not let such inadequacy mar the quality of my translation of “Speech”. This necessitated reading and re-reading the original text, constantly churning the thoughts expressed by Enright in my mind to completely comprehend their nuanced profundity and sensibility, and writing and re-writing the Bengali version. In fact, the section that I found most difficult to translate, keeping the above mentioned challenges in mind, was the following:
“There is nothing so exciting as speech. A baby looks at your face as you say a word, and whatever passes between you as you hear the word back, is love and love returned. It is the gaze made manifest. Teaching a child to speak is giving them the world. It is better than feeding them, I realise, as I stand beside the kitchen counter, dropping scraps of words to my daughter’s up-tilted face. And I think that all words are sublimated nurture, or a request for nurture, or its provision. All words happen in the space between you and your dear old Ma.”
It involved substantial re-thinking and several modifications of the Bengali version.
By translating Enright’s “Speech” from English into Bengali, I have been able to further my understanding of the nuances and the complexities that the process of translation involves, and I have gained a deeper insight into the differences between English and Bengali as languages. I feel I have learned to challenge myself as a translator, and thus I have been able to enhance my skills of translation. An exposure to Enright’s works, and in-depth and detailed engagement with her thoughts and ideas have enriched me as a lover of literature and a practitioner of literary studies.